সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার নিজ গাবী
গ্রামের একটি পুকুর থেকে আজ মঙ্গলবার এক নবজাতক কন্যাশিশুর লাশ উদ্ধার করা
হয়েছে। পুলিশের দাবি, শিশুটির মা কুলসুমা আক্তার (৩০) শিশুটিকে পানিতে ফেলে
হত্যার কথা স্বীকার করেছেন।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, নিজ গাবী গ্রামের শাহাজুল মিয়া (৪৫) পেশায় কৃষক। তাঁর দুটি কন্যাশিশু রয়েছে। গত শনিবার দিবাগত রাতে তাঁর স্ত্রী কুলসুমা আরও একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু কুলসুমা গতকাল সোমবার গভীর রাতে পরিবারের সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে শিশুটিকে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন। আজ সকালে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি করেও শিশুটির সন্ধান পাচ্ছিল না। পরে এলাকাবাসী ঘটনাটি পুলিশকে জানায়। আজ বেলা দুইটার দিকে ধরমপাশা থানার পুলিশ নিজ গাবী গ্রামে গিয়ে শিশুটির মা-বাবাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে মা কুলসুমা তাঁর শিশুটিকে পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেন। পরে পুলিশ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ওই পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে।
শিশুটির বাবা শাহাজুল মিয়া বলেন, ‘আমরার সংসারও কুনু অভাব নাই। আমার বউ কের লাইগ্যা যে এই ঘডনা ঘডাইলো বুজতাম হারছি না। এইডা অহন আইনে যা অয় আমি হেইডাতেই রাজি আছি।’
ধরমপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, নবজাতককে পুকুরের পানিতে ফেলে দেওয়ার কথা শিশুটির মা কুলসুমা স্বীকার করেছেন। তাঁকে আটক করা হয়েছে। তবে কেন হত্যা করেছেন, সে বিষয়ে তিনি মুখ খুলছেন না। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। শিশুটির শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, নিজ গাবী গ্রামের শাহাজুল মিয়া (৪৫) পেশায় কৃষক। তাঁর দুটি কন্যাশিশু রয়েছে। গত শনিবার দিবাগত রাতে তাঁর স্ত্রী কুলসুমা আরও একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। কিন্তু কুলসুমা গতকাল সোমবার গভীর রাতে পরিবারের সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে শিশুটিকে বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন। আজ সকালে পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজি করেও শিশুটির সন্ধান পাচ্ছিল না। পরে এলাকাবাসী ঘটনাটি পুলিশকে জানায়। আজ বেলা দুইটার দিকে ধরমপাশা থানার পুলিশ নিজ গাবী গ্রামে গিয়ে শিশুটির মা-বাবাসহ পরিবারের অন্য সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে মা কুলসুমা তাঁর শিশুটিকে পুকুরে ফেলে দিয়েছেন বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেন। পরে পুলিশ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ওই পুকুর থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে।
শিশুটির বাবা শাহাজুল মিয়া বলেন, ‘আমরার সংসারও কুনু অভাব নাই। আমার বউ কের লাইগ্যা যে এই ঘডনা ঘডাইলো বুজতাম হারছি না। এইডা অহন আইনে যা অয় আমি হেইডাতেই রাজি আছি।’
ধরমপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, নবজাতককে পুকুরের পানিতে ফেলে দেওয়ার কথা শিশুটির মা কুলসুমা স্বীকার করেছেন। তাঁকে আটক করা হয়েছে। তবে কেন হত্যা করেছেন, সে বিষয়ে তিনি মুখ খুলছেন না। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। শিশুটির শরীরে আঘাতের কোনো চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ সুনামগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
No comments:
Post a Comment